মসজিদ:
১) সাইয়্যিদুশ শুহাদা হযরত হামজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র ঐতিহাসিক মসজিদ ও মাজার শরীফ।
২) হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহা ঐতিহাসিক মসজিদ।
৩) আল মানরাতাইন মসজিদ।
৪) নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত জাফর ইবনে ছদ্বিক রহমতুল্লাহি'র পুত্র হযরত আলী আল উরাইদি রহমতুল্লাহি মসজিদ এবং মাজার শরীফের গম্বুজ। ২০০২ সালের ১৩ আগস্ট তা ডিনামাইট দিয়ে ধ্বংস করা হয়।
৫) খন্দকের ময়দানে ৪টি ঐতিহাসিক মসজিদ।
৬) আবু রাশিদ মসজিদ
৭) হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ, মদীনা শরীফ।
৮) রাজত আল শামস মসজিদ, মদীনা শরীফ।
১) সাইয়্যিদুশ শুহাদা হযরত হামজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র ঐতিহাসিক মসজিদ ও মাজার শরীফ।
২) হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহা ঐতিহাসিক মসজিদ।
৩) আল মানরাতাইন মসজিদ।
৪) নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত জাফর ইবনে ছদ্বিক রহমতুল্লাহি'র পুত্র হযরত আলী আল উরাইদি রহমতুল্লাহি মসজিদ এবং মাজার শরীফের গম্বুজ। ২০০২ সালের ১৩ আগস্ট তা ডিনামাইট দিয়ে ধ্বংস করা হয়।
৫) খন্দকের ময়দানে ৪টি ঐতিহাসিক মসজিদ।
৬) আবু রাশিদ মসজিদ
৭) হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ, মদীনা শরীফ।
৮) রাজত আল শামস মসজিদ, মদীনা শরীফ।
মাজার শরীফ:
১) জান্নাতুল বাক্বি, মদীনা শরীফ। যেখানে প্রায় ৭ হাজার সাহাবীর মাজার শরীফ বিদ্যামান ছিলো। ১৯২৫ সালের ৮ই শাওয়াল সউদ ইহুদীরা জান্নাতুল বাকিতে হামলা ও লুটপাট চালায়। তারা নবীজির পবিত্র বংশধর এবং সম্মানিত সাহাবীগণের পবিত্র মাজার শরীফগুলো সাথে জঘণ্যধরনের বেয়াদবি করে। (নাউযুবিল্লাহ)।
২) জান্নাতুল মুয়াল্লা, মক্কা শরীফ। সেখানে নবীজির পারিবারিক অতি ঘনিষ্টজনদের, যেমন: নবীজির সম্মানিত পূর্বপুরুষ এবং উম্মুল মু'মীনিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা'র পবিত্র মাজার শরীফ ছিলো। ১৯২৫ সালে এ পবিত্রস্থান ধ্বংস করে সউদী ইহুদীরা।
৩) নবীজি সম্মানিত আব্বাজানের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৪) নবীজির সম্মানিত আম্মাজানের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয় ১৯৯৮ সালে।
৫) নবীজির সম্মানিত বংশধর হযরত মুসা কাজিম রহমতুল্লাহির সম্মানিত আম্মাজান এবং হযরত জাফর ছাদিক রহমতুল্লাহি'র সম্মানিত স্ত্রী'র পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৬) উহুদের ময়দানে শহীদান সাহাবীগণের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৭) ১৯৭৫ সালে জেদ্দায় সকল মানুষের মাতা হযরত হাওয়া আলাইহাস সালামের সম্মানিত রওজা শরীফ ধ্বংস এবং সিলগালা করে দেয়া হয়।
১) জান্নাতুল বাক্বি, মদীনা শরীফ। যেখানে প্রায় ৭ হাজার সাহাবীর মাজার শরীফ বিদ্যামান ছিলো। ১৯২৫ সালের ৮ই শাওয়াল সউদ ইহুদীরা জান্নাতুল বাকিতে হামলা ও লুটপাট চালায়। তারা নবীজির পবিত্র বংশধর এবং সম্মানিত সাহাবীগণের পবিত্র মাজার শরীফগুলো সাথে জঘণ্যধরনের বেয়াদবি করে। (নাউযুবিল্লাহ)।
২) জান্নাতুল মুয়াল্লা, মক্কা শরীফ। সেখানে নবীজির পারিবারিক অতি ঘনিষ্টজনদের, যেমন: নবীজির সম্মানিত পূর্বপুরুষ এবং উম্মুল মু'মীনিন হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা'র পবিত্র মাজার শরীফ ছিলো। ১৯২৫ সালে এ পবিত্রস্থান ধ্বংস করে সউদী ইহুদীরা।
৩) নবীজি সম্মানিত আব্বাজানের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৪) নবীজির সম্মানিত আম্মাজানের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয় ১৯৯৮ সালে।
৫) নবীজির সম্মানিত বংশধর হযরত মুসা কাজিম রহমতুল্লাহির সম্মানিত আম্মাজান এবং হযরত জাফর ছাদিক রহমতুল্লাহি'র সম্মানিত স্ত্রী'র পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৬) উহুদের ময়দানে শহীদান সাহাবীগণের পবিত্র মাজার শরীফ ধ্বংস করা হয়।
৭) ১৯৭৫ সালে জেদ্দায় সকল মানুষের মাতা হযরত হাওয়া আলাইহাস সালামের সম্মানিত রওজা শরীফ ধ্বংস এবং সিলগালা করে দেয়া হয়।
ঐতিহাসিক সম্মানিত স্থান সমূহ:
১) নবীজি যে পবিত্র ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
২) হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহার উনার পবিত্র ঘর। যেখনে জন্ম গ্রহণ করেন সম্মানিত নবী কন্যা হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা এবং সম্মানিত নবী পুত্র হযরত কাসিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩) হিজরতের পরে নবীজি মদীনা শরীফে যে ঘরে গিয়ে অবস্থান করেছিলেন।
৪) দ্বার-ই-আরকাম, ইসলামের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র।
৫) সম্মানিত নবীপূত্র হযরত ইব্রাহীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র পবিত্র জন্মস্থান।
৬) নবীজির সম্মানিত বংশধর হযরত জাফর ছাদিক রহমতুল্লাহির পবিত্র ঘর।
৭) হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র পবিত্র ঘর, যেখানে হযরত ইমাম হাসান রদ্বিয়াল্লাহু এবং হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু জন্মগ্রহণ করেন।
১) নবীজি যে পবিত্র ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।
২) হযরত খাদিজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহার উনার পবিত্র ঘর। যেখনে জন্ম গ্রহণ করেন সম্মানিত নবী কন্যা হযরত ফাতিমাতুজ জাহরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা এবং সম্মানিত নবী পুত্র হযরত কাসিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩) হিজরতের পরে নবীজি মদীনা শরীফে যে ঘরে গিয়ে অবস্থান করেছিলেন।
৪) দ্বার-ই-আরকাম, ইসলামের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র।
৫) সম্মানিত নবীপূত্র হযরত ইব্রাহীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র পবিত্র জন্মস্থান।
৬) নবীজির সম্মানিত বংশধর হযরত জাফর ছাদিক রহমতুল্লাহির পবিত্র ঘর।
৭) হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু'র পবিত্র ঘর, যেখানে হযরত ইমাম হাসান রদ্বিয়াল্লাহু এবং হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু জন্মগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, প্রায় ১৩০০ বছর ইসলাম একভাবে চলে আসছিলো। কিন্তু ১৯২৫ সালে ব্রিটিশ সহযোগীতায় সউদী ইহুদীরা ক্ষমতায় বসার পর তাদের ফতওয়া বিভাগ থেকে অপব্যাখ্যামূলক ফতওয়া দিতে থাকে এবং এ জঘন্য অপকর্মে লিপ্ত হয়। এই জঘন্য কর্মের মাধ্যমে তারা একদিক থেকে সম্মানিত ব্যক্তিদের সাথে বেয়াদবি করে,অন্যদিকে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যশূণ্য করে ফেলে।
বলাবাহুল্য মুসলমানদের কেন্দ্রস্থালে আসন গেড়ে ফেলা এ ইহুদীদের বিরুদ্ধে অনেক আগেই জিহাদ করা ফরজ ছিলো। কিন্তু আফসুস মুসলমানদের জন্য, যারা জ্ঞানের অভাবে এখনও গাফেল রয়েছে।
No comments:
Post a Comment